ডিবি প্রধান শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘অভিনব পদ্ধতিতে ফরচুন সুপার মার্কেটের তৃতীয় তলার বাথরুমের গ্রিল কেটে সুমন ও শাহীন ভেতরে ঢোকে। পরে তারা শম্পা জুয়েলার্সের গেট ও তালা কেটে ভেতরে ঢুকে স্বর্ণ চুরি করে নিয়ে যায়। পরে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান শুরু করে ডিবি। প্রথমে চট্টগ্রাম থেকে শাহীনকে গ্রেপ্তার করে। তার দেয়া তথ্যে ফরিদপুরে অভিযান চালিয়ে প্রথমে প্রায় ১০০ ভরির মতো স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘এরপর বরিশালে অভিযান চালায় আরেক সহযোগী সুমনের বাড়িতে। সেখানে বাকি ৯০ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার করে ডিবির অভিযান পরিচালনাকারী দলটি। স্বর্ণ চুরির ঘটনায় আরও দুই অভিযুক্ত উত্তম কানাই ও নুরুদ্দীনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সুমনের কাছে আরও স্বর্ণ থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারনা করছে ডিবির অভিযান পরিচালনাকারী দলটি। অভিযুক্তরা ২০২১ সালে কর্ণফুলী মার্কেটের চুরির ঘটনায়ও জড়িত ছিলো এমন তথ্য দেন ডিবি প্রধান।





