গ্রেপ্তাররা হলো— গোয়ালন্দ উপজেলার মো. শাফিন সরদার, হিরু মৃধা, মাসুদ মৃধা, এনামুল হক জনি ও অপু কাজি।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি জানান, শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) জুম্মার পর বিক্ষোভ সমাবেশ করে তৌহিদী জনতা। বিক্ষোভ থেকে হামলা চালানো হয় নুরাল পাগলের দরবার শরীফে। পাল্টা আক্রমণ করেন নুরাল পাগলের ভক্তরাও। সংঘর্ষে একজন নিহত ও অর্ধশত মানুষ আহত হন।
আরও পড়ুন:
পরে নুরাল পাগলের দরবার শরীফে ঢুকে আগুন ধরিয়ে দেয় তৌহিদী জনতা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলে হামলা চালানো হয় পুলিশের ওপর, ভাঙচুর করা হয় পুলিশের গাড়ি।
ওসি মো. রাকিবুল ইসলাম আরও জানান, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার পর গোয়ালন্দ ঘাট থানার এসআই সেলিম বাদি হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। সেই মামলায় ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।





