পরে আহত আবরারকে হলের অন্যান্য শিক্ষার্থীরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে ভর্তি করেন। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ভুক্তভোগী সাংবাদিক আবরার বলেন, ‘আবাসন সংকটে বাধ্য হয়ে আমি শাহ আজিজ হলের ৪০৫ নম্বর রুমে কাছের বড় ভাই বাড়িতে থাকায় তার বেডে অবস্থান করছিলাম। গভীর রাতে আচমকা কয়েকজন দরজা নক করতে থাকে এবং পরবর্তীতে আমাকে মারধর করে। আমি তখনি হল থেকে চলে যেতে চাইলেও আবারও আমার ওপর তারা চড়াও হন।’
তিনি দাবি করে বলেন, ‘আমাকে দেড় ঘণ্টা ধরে শারীরিক নির্যাতন করা হয়।’ হামলার সাথে জড়িতদের বিচারের দাবি করেছেন সাংবাদিক আবরার ও তার সহপাঠীরা।
ইবির প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনার পরে আমরা উভয়পক্ষকে নিয়ে বসেছিলাম। হল প্রশাসন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক আলাদা দু’টি তদন্ত কমিটি গঠন করেছি।’
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।’