আসামি পক্ষের আইনজীবী ঘটনার সঙ্গে শাহরিয়ার কবির কোনো সম্পর্ক নেই দাবি করে রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্র পক্ষ রিমান্ডের পক্ষে অবস্থান নেন। শুনানি শেষে বিচারক ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ১ সেপ্টেম্বর নিহতের স্ত্রী যাত্রাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশদাতা হিসেবে শাহরিয়ার কবিরকে এজাহারনামীয় আসামি করা হয়েছে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর শাহরিয়ার কবিরকে বনানীতে তার বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর পরের দিন ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ১৮ জুলাই অংশগ্রহণ করে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানাধীন এলাকা মনোয়ারা হসপিটালের সামনে গুলিতে নিহত হন রফিকুল ইসলাম।
পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ১৯ জুলাই আঞ্জুমান মুফিদুলের মাধ্যমে তার লাশ দাফন করা হয়। নিহতের স্ত্রী অনেক খোঁজাখুজির পর ছবি দেখে স্বামীর কবরস্থানের সন্ধান পান।