আজ (সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পল্টন থানার সাব-ইন্সপেক্টর তন্ময় কুমার বিশ্বাস। এরপর ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাগিব নুরের আদালত ৫ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
সুলতান মুহাম্মদ মনসুর আহমেদের পক্ষে কোনো আইনজীবী উপস্থিত না হওয়ায় তিনি নিজেই আদালতের কাছে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। আমি ২০১৮ সাল থেকে কোটা আন্দোলনের পক্ষে ছিলাম। আমি ২৮ অক্টোবরের যুবদল নেতা হত্যার সঙ্গে জড়িত নই। জড়িত থাকলে দেশে ফিরে আসতাম না।’
এসময় রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ‘সুলতান মুহাম্মদ মনসুর আহমেদ ধূর্ত রাজনীতিবিদ। তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে রাজনীতি ইস্তফা দিয়ে পরে ডা. কামাল হোসেনের সাথে যোগ দিলেও আওয়ামী সরকারকে তিনি সহায়তা করেছেন।’
এর আগে ভোরে কানাডা থেকে দেশে ফেরার পর ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন থেকে তাকে হেফাজতে নেয় ডিবি পুলিশ।