প্রতিদিন হাসপাতালের আউটডোরে গড়ে তিনশো থেকে চারশো রোগী চিকিৎসা নিতে আসছেন। চিকিৎসকরা অভিভাবকদের আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দেন। আবহাওয়া পরিবর্তন এবং স্বাস্থ্যবিধি অবহেলা করাকেই অন্যতম কারণ হিসেবে দেখছেন চিকিৎসকেরা।
আরও পড়ুন:
হাসপাতালের পর্যাপ্ত বেড না থাকায় অনেক শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক রোগীকে মেঝেতেই চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। গত ১৪ ডিসেম্বর ১০৯ জন ভর্তি হয়।
এদিকে, রোগীর অতিরিক্ত চাপে চিকিৎসক ও নার্সদেরও সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, ভাইরাসজনিত রোগ হওয়ায় রোটা ভাইরাসে অ্যান্টিবায়োটিক কার্যকর নয় এবং এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে এখনো নির্দিষ্ট কোনো অ্যান্টিভাইরাস ওষুধ নেই।





