র্যালিটি ক্যাম্পাসের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে বধ্যভূমিতে গিয়ে শেষ হয়। বধ্যভূমিতে প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূইয়া। পরে বিভিন্ন সংগঠন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সর্বস্তরের লোকজন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে বিশ্ববিদ্যালয় কমিউনিটি সেন্টারে বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূইয়া, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শহীদুল হক, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম সরদার, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান সরকার প্রমুখ।
আরও পড়ুন:
এছাড়া জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় নগরীর থানাঘাট বধ্যভূমিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সর্বস্তরের মানুষ।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূইয়া বলেন, ‘১৯৭১ সালে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে পাক হানাদার ও তাদের দোসর রাজাকার, আল বদর, আল শামস বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে জাতিকে মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সে আশা পূরণ হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখনো তাদের দোসরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তবে আশার কথা হচ্ছে, তরুণ প্রজন্ম, ছাত্রসমাজ স্বাধীনতা বিরোধীদের অপতৎপরতা প্রতিহত করবে। যেমন করে ২৪ এ ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টকে বিতাড়িত করেছে।’





