ভোক্তা অধিকার জানায়, ক্রয়-বিক্রয় রশিদের মাধ্যমেই ব্যবসা করতে হবে, যেন পণ্যের দাম সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায়। কিন্তু খাতুনগঞ্জে আড়তদারি ব্যবসায় পণ্য ক্রয়ের রশিদ থাকে না বহু আড়তেই। এতে কী দামে পণ্য কেনা হয়, তা জানা যায় না।
আরও জানানো হয়, পাবনা থেকে দেশি পেঁয়াজ এখানে নিয়ে আসেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু কোনো ব্যবসায়ীকে খুঁজে পাওয়া যায় না। তাদের কোনো ঠিকানাও থাকে না।
আরও পড়ুন:
এভাবে নাম পরিচয়হীনভাবে ব্যবসা করা যাবে না বলেও সতর্ক করে ভোক্তা অধিকার। ভোক্তা অধিকার থেকে বলা হয়, কৃষক পর্যায়ে যেখানে বেচা-বিক্রি হয় সেসব জায়গাতেও অভিযান হবে প্রয়োজনে।
এছাড়া পণ্য কিনে এনে নির্দিষ্ট হারে মুনাফা করে ব্যবসা করা গেলেও ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না বলেও জানানো হয়।





