এর আগে সকালে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ জানায়, ইমাম মো. মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা। তিনি নিজেই গা ঢাকা দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার তাহেরুল হক চৌহান জানান, ইমাম মুহিবুল্লাহ অপহরণের পেছনে ইসকন জড়িত থাকার অভিযোগ করা হয়েছিল। তবে পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে তিনি নিজে ঢাকার গাবতলী থেকে শ্যামলী পরিবহনের বাসের টিকিট কেটে পঞ্চগড় গিয়েছেন। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চাঞ্চল্যকর এই মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন:
পরে সোমবার রাত আটটায় তাকে টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের হেফাজতে নেয়া হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ইমাম মুহিবুল্লাহ পুলিশের কাছে প্রকৃত ঘটনা স্বীকার করেছেন।
এর আগে, গত বুধবার সকালে টঙ্গীর বাসা থেকে হাঁটতে বের হয়ে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
পরদিন (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে পঞ্চগড় সদর ইউনিয়নের সিতাগ্রাম হেলিপ্যাড এলাকায় পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের পাশ থেকে শিকল বাঁধা অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করা হয়।





