নিহত সামায়েল রাজশাহী জেলার গোড়াগাড়ী উপজেলার চানলাই গ্রামের সরকার হাসদার ছেলে। তিনি মানিকগঞ্জে বারসিক নামে একটি এনজিও সহযোগী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
বারসিক কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সামায়েল পোড়রা এলাকার প্রফেসর হাউজিং বিল্ডিংয়ের একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকতেন। পূজার ছুটি শেষে গতকাল (সোমবার, ৬ অক্টোবর) রাতে তিনি বাসায় আসেন। আজ সকালে যথারীতি তিনি অফিসে না যাওয়ায় তাকে বাসায় খুঁজতে গেলে তার ঘরের দরজা বন্ধ পাওয়া যায়। অনেক ডাকাডাকি করার পর তার সাড়া না পাওয়ায় বিষয়টি পুলিশে জানানো হয়। পরে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দরজা ভেঙ্গে তার মরদেহ উদ্ধার করে।’
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম আমান উল্লাহ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে সামায়েল স্ট্রোক করে মারা যেতে পারে। মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’





