তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই ভারতের ভিসা জটিলতা কমে যাবে। বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্ব ঐতিহাসিক। ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বিনিময় দুই দেশের সম্পর্ককে আরও ঘনিষ্ঠ করবে। ভিসা জটিলতা অতি শিগগিরই সমাধান হবে।বর্তমানে মেডিকেল ভিসা চালু আছে ‘
কুমুদিনী হোমস কর্তৃপক্ষ হাইকমিশনারকে মন্দিরের ইতিহাস ও সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করেন। এ সময় কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজিব প্রসাদ সাহা, কানাডার হাইকমিশনার অজিত সিং, নেপালের অ্যাম্বাসেডর ঘনশ্যাম ভান্ডারিসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় সনাতন সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ আশা প্রকাশ করেন, এ সফর দুই দেশের পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সহযোগিতা আরও সুদৃঢ় করবে।





