দুদক জানায়, এ বিষয়ে গত জুনে আইনজীবী সালেকুজ্জামান সাগর হাইকোর্টে রিট করেন। সেখানে বলা হয়, একজন বাংলাদেশি ইঞ্জিনিয়ারের বেতন যেখানে ১ লাখ টাকা, সেখানে একই পদে ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার পাচ্ছেন ২৫ লাখ টাকা। এছাড়া উচ্চপদে ভারতীয়দের প্রাধান্য, বিশেষ ধর্মের লোকজনকে বাড়তি সুবিধা দেয়াসহ নানা অনিয়মের বিষয়ও উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন:
রিটের শুনানিতে আদালত বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে রুল জারি করেন। এরপরেই দুদকের বাগেরহাট অফিস রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে এ অনিয়মের প্রাথমিক প্রমাণ পায়।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের নিজস্ব নীতিমালা থাকলেও ভারতীয় কর্মকর্তাদের এনটিপিসির নীতিমালা অনুযায়ী বেশি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এ বিষয় অনুসন্ধানে কমিটি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।





