কর্পোরেট

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে এবার মিলিয়নিয়ার হলেন ভোলার শামীম

'সেরা পণ্যে সেরা অফার' স্লোগানে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০। ক্যাম্পেইনে ঘোষিত 'ননস্টপ মিলিয়নিয়ার' অফারের আওতায় এবার ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন ভোলার লালমোহন উপজেলার কনফেকশারি দোকানদার মো. শামীম। ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ৩৫তম মিলিয়নিয়ার হলেন তিনি।

গতকাল (মঙ্গলবার, ১৪ মে) চরফ্যাশন উপজেলার সদর রোডে শরিফ পাড়া এলাকার ওয়ালটন প্লাজার আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শামীমের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক এবং ওয়ালটন হাই- টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান।

চেক পাওয়ার পর মো. শামীম বলেন, ‌‘দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য ব্যবহার করছি অনেক দিন ধরে। ওয়ালটনের পণ্য বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। দাম কম। সার্ভিসও ভালো। তাই, দোকানে ব্যবহারের জন্য ওয়ালটনেরই ফ্রিজ কিনি। কিন্তু কিস্তিতে একটি ফ্রিজ কিনেও যে এত বড় উপহার পাবো, এটা স্বপ্নেও ভাবিনি। এমন পুরস্কার ওয়ালটনের দ্বারাই দেয়া সম্ভব। ওয়ালটন থেকে যে টাকা পেয়েছি সেটা ব্যবসার কাজে লাগাবো।’

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন চরফ্যাশন থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রিপন কুমার সাহা, স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার গিয়াস উদ্দীন, ওয়ালটনের মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন, চিফ ডিভিশনাল অফিসার আল মাহফুজ খান, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার শাহানুর আলম, ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম রেজা, শরিফ পাড়া ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার আবু ওয়ালী প্রমুখ।

চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, ‘পণ্য কেনায় ক্রেতাদের সারা বছরই কোনো না কোনো সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। ননস্টপ মিলিয়নিয়ার তার মধ্যে একটি। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এখন ৪০টিরও বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি করছে ওয়ালটন। দেশে সৃষ্টি করে চলেছে ব্যাপক কর্মসংস্থান। এজন্য সবার উচিত এই দেশি ব্র্যান্ডকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।’

আসন্ন ঈদ উপলক্ষ্যে সারাদেশে চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এ ক্রেতাদের 'ননস্টপ মিলিয়নিয়ার' হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম 'ই-প্লাজা' থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন এবং ফ্যান কিনে আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা।

এমএসআরএস

এই সম্পর্কিত অন্যান্য খবর