সি আর আবরার বলেন, ‘বর্তমানের কিছু দুষ্কৃতকারী গোষ্ঠী বিভাজন সৃষ্টি ও অস্থিরতা উস্কে দেয়ার চেষ্টা করছে। এসব অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে এবং এগুলো সফল হতে দেয়া যাবে না। এ ধরনের সহিংসতার বিরুদ্ধে আইন তার পূর্ণ শক্তি প্রয়োগ করবে। এছাড়া প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের পাশে থেকে পরিবারের সদস্যদের দেখভালের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করেছে।’
এসময় তৈরি হয় এক আবেগঘন পরিবেশ, কান্নার ভেঙে পড়েন দিপুর পরিবারের সদস্যরা। - শোকসন্তপ্ত পরিবারকে শান্তনা দিতে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের আশ্বাস দেন শিক্ষা উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন:
এছাড়া দিপু হত্যার সঙ্গে যারা দায়ী তাদের যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিচারের আওতায় আনা হবে বলে পরিবারকে আশ্বস্ত করেন শিক্ষা উপদেষ্টা। সরকার দেশের সব নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ বলেও জানান তিনি।
পরে সাংবাদিকদের প্রশ্ন উত্তরে নির্বাচন প্রসঙ্গে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সম্পূর্ণভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। যত রকমের অপচেষ্টা হোক না কেন, নির্বাচনে কোনোরকম প্রভাব ফেলতে পারবে না। কোনো চাপেই নত স্বীকার করবে না সরকার।’
এর আগে দিনভর বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের পাশাপাশি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো দীপু দাসের পরিবারের খোঁজ নেয়।




