মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চাইছে। পত্রিকা অফিসে অগ্নিসংযোগকারীরা কখনোই দেশপ্রেমিক হতে পারে না। স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে নিয়ে সরকার দেশকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘শরিফ ওসমান হাদির হত্যার দায় বিএনপির ওপর চাপানোর অপচেষ্টা করা হয়েছে। তবে বিএনপি গুম, হত্যা বা মবের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যে গণতন্ত্রের ভিত্তি রেখে গেছেন, তা ১৮ বছর পর দেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবেন তারেক রহমান।’
আরও পড়ুন:
একই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিএনপি মনোনীত ঢাকা-৬ আসনের প্রার্থী ইশরাক হোসেন। তিনি অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে।
হাদির হত্যাকাণ্ডে জনগণের ক্ষোভ স্বাভাবিক হলেও গণমাধ্যমে হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা দেশের ভাবমূর্তি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্ষুণ্ণ করে এবং এটি বর্তমান সরকারের ব্যর্থতারই বহিঃপ্রকাশ। তারেক রহমান দেশে ফিরলে সব অপশক্তির অবসান ঘটবে।’





