এর আগে গত (বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর) দিবাগত মধ্যরাতে জেলা শহরের কান্দিপাড়া এলাকায় সাবেক ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম হোসেনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন:
নিহতের পরিবারের অভিযোগ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপ তার প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে সাদ্দামকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে গুলি করে হত্যা করে। এ ঘটনায় পরদিন (শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর) রাতে সাদ্দামের বাবা মো. মস্তু মিয়া বাদী হয়ে দেলোয়ার হোসেন দিলীপকে প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
র্যাব-৯ এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মো. নূরনবী বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের পর দিলীপ গা ঢাকা দিয়েছিল। সে ঢাকার বাসাবো এলাকার একটি বাড়িতে আত্মগোপনে ছিলো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে সেখান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।’





