এ সময় জামায়াত আমির বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্তমানে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। তবে এ ফিল্ড রাজনৈতিক দলগুলোর তৈরি করে নিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন না হলে দেশে সংকট তৈরি হবে তাই এ নির্বাচন হতেই হবে। পিআর ইস্যুতে দলের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। প্রয়োজনে জামায়াত ক্ষমতায় গেলেও পিআর বাস্তবায়ন করা হবে।’
ড. শফিকুর রহমান বলেন, ‘স্থানীয় নির্বাচনের কথা বলছি না, এখন তা সম্ভব নয়। এই সময়ের মধ্যে আমরা অবাস্তব কথা বা দাবি করছি না, করবোও না। আমি জামায়াতের বিজয় চাই না, জনগণের বিজয় চাই। নির্বাচনের দিন গণভোট চাই না। নির্বাচনের দিন গণভোট হলে নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা আছে।’
আরও পড়ুন:
নির্বাচনকেন্দ্রিক কোনো জোট করা হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো জোট করব না, তবে অনেকগুলো দল এবং শক্তির সঙ্গে আমাদের নির্বাচনী সমঝোতা হবে ইনশাআল্লাহ।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন ইতিহাসের বাঁকে এসে দাঁড়িয়েছে। এ জাতির সামনে বারবার সুযোগ এলেও তার উত্তম ব্যবহার যাদের করার কথা ছিল, তারা সেটি না করে তার অপব্যবহার করেছে, নিজেদের পকেট ভরেছে।’
এ সময় বাংলাদেশের সম্পদ থাকলেও লুটপাটের কারণে কারও কারও পকেট ভারী হয়েছে, তবে জনগণের ভাগ্যের বদল হয়নি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এছাড়াও ’২৪ এ যে সুযোগ তৈরি হয়েছে জাতি গঠনের তা কোনোভাবেই হাতছাড়া করতে চান না বলেও জানান তিনি।
এদিকে জামায়াত আমিরকে স্বাগত জানাতে দলের বহু নেতাকর্মী প্যারেড মাঠে জড়ো হন। এসময় ফুল ও স্লোগান দিয়ে তারা আমিরকে স্বাগত জানান।




