আব্দুল বাছিত আজাদ বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সহযোগীরা বিগত ১৬ বছরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অপব্যবহার করে মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধ সংঘটিত করেছিল। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত করেছিল। হাজারও শহিদের রক্তের প্রতি ন্যায়বিচারের স্বার্থে শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের সর্বোচ্চ শাস্তি কাম্য ছিল।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ন্যায়বিচারের স্বার্থে দীর্ঘসময় ধরে সাক্ষী ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ও তার এক সহযোগীর অপরাধের প্রমাণ পেয়েছেন এবং আজ সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করেছেন। এ রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিফলিত হয়েছে। রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে জনগণকে গুম-খুনের বিরুদ্ধে এ রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করছি ন্যায়বিচারের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে সকল অপরাধীর দণ্ড কার্যকর করা হবে। শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফিরিয়ে আনতে সরকার কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করবে।’





