উপদেষ্টা জানান, ঢাকার ৪৪টি খাস পুকুরের মধ্যে আপাতত চারটির সংস্কারের অর্থ বরাদ্দ হয়েছে, বাকিগুলো ধাপে ধাপে সম্পন্ন হবে। তার মতে, প্রকৃত মৎস্যজীবীদের ইজারা দিলে এসব খাল ও পুকুর রক্ষা সহজ হবে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘উন্নয়নের কাজ কতটা এগোচ্ছে তা দেখার দায়িত্ব স্থানীয় মানুষের, কারণ সব মেগা প্রকল্পে সবার সমান সুফল মেলে না।’
আরও পড়ুন:
সিলেটের সাতটি জায়গায় জনগণের সচেতনতায় সাদা পাথর উত্তোলন বন্ধ হওয়ার উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, ‘জনগণ চাইলেই উন্নয়ন রক্ষা সম্ভব। পলিথিন শপিং ব্যাগ ব্যবহার থেকে বিরত থাকতেও সচেতনতা বাগাতে হবে।’
উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে দাড়িপাড়া এলাকায় পুকুর সংস্কারের আনুষ্ঠানিক কাজের উদ্বোধন করেন তিনি।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন পর এলাকার জলাশয় উন্নয়নে একটি টেকসই উদ্যোগ শুরু হলো। পুকুরগুলো সংস্কার হলে জলাবদ্ধতা কমবে এবং আশপাশের মানুষ মাছ চাষ করে সরাসরি সুফল পাবে।





