জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নাশকতার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তাকে গ্রেপ্তারের জানিয়েছে পুলিশ। যদিও তার স্বজনদের দাবি তিনি বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত। ফারুক পেশায় একজন ব্যবসায়ী। তিনি উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হাশেম মিয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন:
আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খাইরুল আলম বলেন, ‘লাল ফারুক কৃষকলীগের পদধারী নেতা। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। এসব ভিডিও ফুটেজ আমাদের হাতে রয়েছে। তিনি দলীয় অনুষ্ঠানগুলোতে অর্থের যোগানদাতা ছিলেন। গণঅভ্যুত্থানের পর গ্রেপ্তার এড়াতে নিজেকে বিএনপির লোক হিসেবে পরিচয় দিতেন তিনি।’
এ বিষয়ে আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. শাহজাহান সিরাজ বলেন, ‘ফারুকের সঙ্গে আমাদের দলের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কখনোই সম্পৃক্ততা ছিল না। এখন হয়তো অনেকেই বিএনপির সঙ্গে থাকতে চায়।’





