তিনি বলেন, ‘সবসময় কারসাজির মাধ্যমে ডিমের দাম বৃদ্ধি পায় না। চাহিদা ও মৌসুম অনুযায়ী ডিমের দাম বৃদ্ধি পায় ও কমে। সেক্ষেত্রে অনেক সময় প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিদের ব্যবসায় লোকসান গুনতে হয়।’ কিন্তু যেসব ব্যবসায়ী কারসাজি করে ডিমের দাম বাড়ায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার।
আরও পড়ুন:
উপদেষ্টা বলেন, ‘কারসাজি করে যাতে ডিমের দাম বাড়াতে না পারে সেজন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এসময় শুধু উৎপাদন না বাড়িয়ে স্বাস্থ্যসম্মত ডিম নিশ্চিত করার পরামর্শ দেন তিনি। তিনি জানান, খামারিদের মধ্যে অনেকে আছে যারা মুরগীকে নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য দেয় না। সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। এছাড়া যেসব শিশুরা দিনে অন্তত একটি ডিম খেতে পারে না তাদের জন্য প্রাইমারি স্কুল ফিডিং প্রোগ্রামে দুধের সাথে ডিমের ব্যবস্থা করতে হবে।’





