সমাবেশে বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক, জেলা আমির উপাধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম মুকুল, জেলা সেক্রেটারি মাওলানা আজিজুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি সহযোগী অধ্যাপক ওবায়দুল্লাহ, অফিস সেক্রেটারি মাওলানা রুহুল আমিন, শহর আমির জাহিদুল ইসলাম, সদর আমির মাওলানা মোশাররফ হোসেন, শহর সেক্রেটারি খোরশেদ আলম ও সদর সেক্রেটারি হাবিবুর রহমান।
আরও পড়ুন:
জামায়াতের সাংগঠনিক সেক্রেটারি মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার একটি দলকে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সমাজ যে বার্তা দিয়েছে, তাতে পরিষ্কার যদি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকে এবং স্বচ্ছ নির্বাচন হয়, তাহলে আগামীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সরকার গঠন করবে বলে সাধারণ জনগণ মনে করে।’
বক্তারা পাঁচ দফা দাবির মধ্যে উল্লেখ করেন, জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন, জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণ, সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার নিশ্চিতকরণ, স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ।
সমাবেশ শেষে জাতীয় পতাকা ও দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা নিয়ে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবারও শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে গিয়ে শেষ হয়।





