এতে বলা হয়, মোহাম্মদপুর এলাকায় সেনাবাহিনী তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ওই সন্দেহভাজন গ্রুপের সদস্যদের অবস্থান দ্রুত নির্ণয় করে এবং রাত ৯টা ৩০ মিনিটে অভিযান পরিচালনা করে মামলার সাথে সম্পৃক্ত ইমন ওরফে ভাইগ্না ইমন ওরফে দাঁতভাঙা ইমনকে তার দুই সহযোগীসহ আটক করা হয়।
তাদের সঙ্গে দুটি সামুরাই উদ্ধার করা হয়। অভিযান চলাকালীন কিছু সহযোগী বিল্ডিং থেকে লাফ দিয়ে পালিয়ে যায়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ইমন এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্তের কথা স্বীকার করেছে। এদের সবাইকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেডের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, আমরা সকালবেলা বালুমাঠ এলাকায় একটি হত্যাকাণ্ডের খবর পাই। তারপর আমরা বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহ করে জানতে পারি যে এলেক্স সবুজ, মনির ও ইমন এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত।
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘তারপর আমরা তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের অবস্থান নির্ণয় করে একটি অভিযান পরিচালনা করি এবং ইমন ওরফে ভাগিনা ইমন ও তার দুই সহযোগীকে দুইটি সামুরাইসহ গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই।’
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা অভিযান পরিচালনার কিছুক্ষণ আগে সবুজ ও মনির সে জায়গা থেকে পালিয়ে যায় বিধায় তাদেরকে গ্রেপ্তার করতে পারিনি। বাকিদের গ্রেপ্তার জন্য বিভিন্ন জায়গায় অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর শক্ত অবস্থান আছে এবং এ শক্ত অবস্থান বজায় রাখার জন্য নিয়মিত অভিযান পরিচালনার কথা জানান তিনি। আটক সবাইকেই পরবর্তী আইনি কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।





