মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি রাশিয়ার বিরুদ্ধে বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে প্রস্তুত আছি। যদি ন্যাটো দেশগুলো রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেয় তাহলে আমিও নিষেধাজ্ঞা দেব।’
ট্রাম্প তার পোস্টে বলেন, ‘রাশিয়ার তেলের ওপর ন্যাটোর নিষেধাজ্ঞা এবং চীনের ওপর শুল্ক আরোপ ‘মারাত্মক কিন্তু হাস্যকর’ ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানে অনেক সাহায্য করবে।’
আরও পড়ুন:
তিনি আরও বলেন, ‘ন্যাটো সদস্যদের চীনের ওপর ৫০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা উচিত এবং যুদ্ধ শেষ হলে তা প্রত্যাহার করা উচিত। ট্রাম্প আরও বলেন, রাশিয়ার ওপর চীনের একটি শক্তিশালী নিয়ন্ত্রণ এবং শক্তিশালী শুল্ক সেই দখল ভেঙে দেবে।’
এর আগে ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ ইস্যুতে সমঝোতায় আসতে বারবার রাশিয়াকে আল্টিমেটাম দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। কিন্তু ক্রেমলিন এ নিয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া না দেখানোয় এবার মস্কোর ওপর বড় ধরণের বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা ভাবছেন ট্রাম্প।
পাশাপাশি রাশিয়া থেকে খনিজ তেল কেনা বন্ধ না করলে চীনের ওপর ৫০ থেকে ১০০ শতাংশ আমদানি শুল্কারোপের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। ভারতের পর রাশিয়ার তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা চীন। এ তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে তুরস্ক। পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর ৩২ সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে তুরস্ক ছাড়াও মস্কো থেকে খনিজ তেল আমদানি করে হাঙ্গেরি ও স্লোভাকিয়া।





