কক্সবাজার সৈকতে ডুবে যাওয়া পর্যটকদের বড় ভরসা লাইফগার্ড সদস্যরা। তবে দাতা সংস্থার অর্থায়ন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনিশ্চয়তায় পড়ে এ কার্যক্রম।
এবার লাইফগার্ড সার্ভিস চালু রাখতে বিকল্প অর্থায়নের উদ্যোগ নিয়েছে জেলা প্রশাসন। এনজিও ও নতুন দাতা সংস্থার সহায়তার পাশাপাশি স্থানীয় হোটেল মালিকদেরও এগিয়ে আসতে বলা হয়েছে।
মো. আপেল মাহমুদ কক্সবাজার রিজিওন টুরিস্ট পুলিশ অতিরিক্ত ডিআইজি বলেন, ‘একটি রুলস করে দিতে হবে বা একটি আদেশ করে দিতে হবে। এটি জেলা প্রশাসনের আলোচনায় বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আলোচনায় সমস্যার সমাধান করতে হবে।’
আরও পড়ুন:
এদিকে পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে হোটেলগুলোকে দুটি পৃথক চিঠি দেওয়া হয়েছে। প্রথমটিতে লাইফগার্ড সার্ভিস চালু রেখে বেতন-ভাতা প্রদানের নির্দেশনা, আরেকটিতে পর্যটকদের জন্য লাইফজ্যাকেট সরবরাহ ও ব্যবহার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।
তবে হোটেল মালিকরা বলছেন এ অর্থায়ন কীভাবে করা হবে, তা জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।
হোটেল প্রাসাদ প্যারাডাইস ব্যবস্থাপক ইয়াকুব আলী বলেন, ‘পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থ চিন্তা করে, মাদের কাট সুব্যবস্থা অবশ্যই করা উচিত।’
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতি সভাপতি মো. আবুল কাশেম সিকদার বলেন, ‘আমরা মন্ত্রাণালয়ের নির্দেশনা সম্পর্কে সবাইকে অবিহিত করে লাইফগার্ড নিশ্চিত করা, সতর্কতা টানিয়ে রাখা এগুলো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
কিন্তু স্থায়ী সমাধান ছাড়া এই গুরুত্বপূর্ণ সেবা বারবার অনিশ্চয়তায় পড়বে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের।
ফিল্ড টিম ম্যানেজার সিসেইফ লাইফ গার্ড ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘একটি ম্যাকানিজম দরকার। একটি পক্রিয়ার মাধ্যমে ফান্ডিং আসবে।’





