নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে সাড়ে সাত লাখ টাকা বা এর কম বিনিয়োগকারীদের মুনাফার হার নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এতদিন যা ছিল ১২ দশমিক ৪০ শতাংশ। এর বেশি অঙ্কের বিনিয়োগকারীদের মুনাফা দাঁড়াবে ১১ দশমিক ৮৩ শতাংশ৷ আগে যা ছিল ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ। এক্ষেত্রে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ বছর শেষে মুনাফা যথাক্রমে আরও কম পাওয়া যাবে।
পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে সাড়ে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ মুনাফার হার পাওয়া যাবে ১১ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আগে যা ছিল ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। আর সাড়ে সাত লাখ টাকর বেশি বিনিয়োগে মুনাফা হবে ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ; আগে যা ছিল ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ বছর শেষে মুনাফা যথাক্রমে আরও কম পাওয়া যাবে।
পাঁচ বছর মেয়াদি পরিবার সঞ্চয়পত্রে সাড়ে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ মুনাফা হার পাওয়া যাবে ১১ দশমিক ৯৩ শতাংশ; আগে যা ছিল ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ। এর বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফা হবে হবে ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ; আগে যা ছিল ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ বছর শেষে মুনাফা যথাক্রমে আরও কম পাওয়া যাবে।
এ ছাড়া, তিন বছর মেয়াদি ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক মেয়াদি হিসাবে সাড়ে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ মুনাফা পাওয়া যাবে ১১ দশমিক ৮২ শতাংশ; যা এতদিন ছিল ১২ দশমিক ৩০ শতাংশ। এর বেশি বিনিয়োগে মুনাফা হবে ১১ দশমিক ৭৭ শতাংশ; আগে যা ছিল ১২ দশমিক ২৫ শতাংশ
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের আওতায় ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড, ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড, ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড ও ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক সাধারণ হিসাবের মুনাফার হার অপরিবর্তিত থাকবে। এ ছাড়া, ১ জুলাইয়ের আগে ইস্যু হওয়া সব জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের ইস্যুকালীন মেয়াদে ওই সময়ের মুনাফার হার প্রযোজ্য হবে। তবে পুনর্বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পুনর্বিনিয়োগের তারিখের মুনাফার হার প্রযোজ্য হবে। ৬ মাস পর মুনাফার হার পুনর্নির্ধারণ করা হবে।
প্রজ্ঞাপন দেখতে ক্লিক করুন





