আসামি মেঘনার পক্ষে তার আইনজীবীরা জামিন চেয়ে শুনানি করেন। শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে তিনি এ মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে আছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, মেঘনা আলম ও তার সহযোগী দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতপরিচয় ২-৩ জন একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। তারা বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের দিয়ে বাংলাদেশে কর্মরত বিভিন্ন বিদেশি রাষ্ট্রের কূটনীতিক/প্রতিনিধি ও দেশের ধনী ব্যক্তি ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করে অর্থ হাতিয়ে নেন।