মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রিজার্ভ ধরে রাখা ও বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের স্থিতিশীলতা গুরুত্ব পাবে এবারের নীতিতে। তবে সুদের হার বাড়ানোর বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি।
জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমায় এ হার না বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কৌশল নেয়ার কথা রয়েছে। সেই সাথে ব্যবসা ও বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়ে পরামর্শ রয়েছে ব্যবসায়ী এবং বিশেষজ্ঞদের।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে পর অন্তর্বর্তী সরকার ও নতুন গভর্নরের এটাই প্রথম মুদ্রানীতি। এর আগে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজারে টাকার প্রবাহ কমাতে একাধিকবার বাড়ানো হয়েছে নীতি সুদহার। যদিও বাজারে তার প্রভাব খুব একটা পড়েনি।
গত ডিসেম্বর পর্যন্ত চড়েই ছিল সাধারণ মূল্যস্ফীতি। জানুয়ারিতে সামান্য কমলেও এখনও চড়া খাদ্য মূল্যস্ফীতি। তাই জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি আট থেকে ছয় শতাংশে নামানোই এবার মুদ্রানীতির বড় চ্যালেঞ্জ।