বিনিময়-হার

আমদানি ব্যয় ও দায় পরিশোধের চাপে ফের অস্থিতিশীল ডলারের বাজার

আমদানি ব্যয় ও দায় পরিশোধের চাপে ফের অস্থিতিশীল ডলারের বাজার। প্রতি ডলার লেনদেন হচ্ছে ১২৭ টাকা পর্যন্ত। আর ব্যাংকগুলোকে নির্ধারিত দামের বাইরে গিয়ে কিনতে হচ্ছে ডলার। তাই এবার আইএমএফ'র পরামর্শে নতুন ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যেখানে আংশিক বাজারনির্ভর বিনিময় হার নির্ধারণ করা হবে। তবে ডলার সরবরাহ স্বাভাবিক করতে পুরোপুরি বাজারের উপর দাম ছেড়ে দেয়ার পরামর্শ বিশ্লেষকদের।

সুদহার কমলেও ঊর্ধ্বমুখী ডলারের হার, ইউরোর পতন

সম্প্রতি ‍মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রকাশিত তথ্যে মূল্যস্ফীতির হার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি আসলেও বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) মার্কিন ডলারের বিনিময় হার বেড়েছে। মার্কিন শ্রম অধিদপ্তরের প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছরের নভেম্বরে উৎপাদক মূল্য দশমিক ৪ শতাংশ বেড়েছে, যা দশমিক ২ শতাংশ পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি। ইউরো, পাউন্ড, ইয়েন, কানাডিয়ান ডলার, সুইডিশ ক্রোনা এবং সুইস ফ্রাঙ্ক এই ছয়টি মুদ্রার বিপরীতে ডলারের দর দশমিক ৩৭৫ শতাংশ বেড়ে ১০৬ ডলার ৯৫ সেন্টে দাঁড়িয়েছে।

বিনিময় হার ১১৭ টাকা ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্রলিং পেগ চালু

ক্রলিং পেগ চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক। মধ্যবর্তী বিনিময় হার ধরা হয়েছে ১১৭ টাকা। এতে ব্যাংকগুলো ১১৭ টাকা মার্জিনে ডলার ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনিটারি পলিসি'র বৈঠকে আজ (বুধবার, ৮ মে) এ সিদ্ধান্ত হয়। আইএমএফ'র বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ে বাজারভিত্তিক করার পরামর্শে তড়িঘড়ি করে সংস্থাটি'র সফরের শেষদিনে এসে এ সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।