এর আগে, ৩ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়াজুড়ে সামরিক আইন জারির ‘হঠকারী’ সিদ্ধান্ত নিলে পার্লামেন্ট সদস্যদের বিরোধিতার মুখে মাত্র ছয় ঘণ্টা পর সে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেন দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্ট।
এরপর প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করতে প্রথম দফায় পার্লামেন্টে অভিশংসন প্রস্তাব উত্থাপন করে প্রধান বিরোধী দল, ডেমোক্র্যাটিক পার্টিসহ অন্যান্যরা। কিন্তু দলীয়ভাবে এই ভোট বয়কটের সিদ্ধান্ত নেয় প্রেসিডেন্ট ইয়ুলের পিপল পাওয়ার পার্টি বা পিপিপি।
আরও পড়ুন: শেষ পর্যন্ত লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়া প্রেসিডেন্টের
ফলে, সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ার অভিশংসন প্রস্তাবও বাতিল হয়ে যায়। দ্বিতীয় দফার অভিশংসন ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে ১৯২ জন বিরোধীদলীয় পার্লামেন্ট মেম্বারের ভোটসহ আরও আটটি ভোট প্রয়োজন হবে ডেমোক্র্যাটদের। প্রথম দফায় ভোটাভুটি থেকে বিরত থাকলেও এবার ভোটে অংশ নিতে সম্মত হয়েছে পিপিপি।
এদিকে এই ভোটাভুটিকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে জড়ো হয়েছেন হাজারও মানুষ। অবিলম্বে ইয়ুন সুক ইওলের পদত্যাগ চান তারা।