দেশে এখন
0

হিম শীতে বাড়ছে খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষের দুর্ভোগ

উত্তরের জনপদে জেঁকে বসেছে শীত। দিন দিন নামছে তাপমাত্রার পারদ। হিম শীতে বাড়ছে খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষের দুর্ভোগ। হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। ঘন কুয়াশায় যান চলাচলেও সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিবন্ধকতা।

অগ্রহায়ণের শেষে এসে দেশের বিভিন্ন স্থানে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। ঘন কুয়াশায় বেলা গড়ালেও অনেক স্থানে মিলছে না সূর্যের দেখা। কোথাও কোথাও দিনের বেলায়ও হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহন।

উত্তরাঞ্চলে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। কনকনে শীতে দুর্ভোগে পুরো জনপদ। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ছিন্নমূল ও শ্রমজীবীদের।

বাসিন্দাদের একজন বলেন, ‘বয়স্করা ঘর থেকে বের হতে পারছে না। শীতের কারণে পানি এত ঠান্ডা আমরা ধরতে পারছি না।’

আবহাওয়া অফিস বলছে, খুব শিগগিরই শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়তে যাচ্ছে উত্তরবঙ্গ। কুয়াশার কারণে ব্যাহত হচ্ছে যান চলাচল। শীত উপেক্ষা করেই কাজের সন্ধানে বাইরে বের হচ্ছেন শ্রমজীবীরা।

চালকদের একজন বলেন, ‘সারা রাস্তায় কুয়াশা। এই কারণে ধীরে গাড়ি চালাতে হচ্ছে।’

তীব্র শীতে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। জ্বর, সর্দি ও নিউমোনিয়ার মতো অসুখ বেশি ভোগাচ্ছে শিশু ও বয়স্কদের।

এদিকে, ঘন কুয়াশায় প্রায় ১০ ঘণ্টা বন্ধ ছিল পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল।

ইএ