এ সময় শিক্ষার্থী ‘রক্ত লাগে রক্ত নিন, আমাদের দাবি মেনে নিন’, দালালি না রাজপথ, স্বাস্থ্যখাতের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধানসহ নানা স্লোগান দিতে থাকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
এসময় বক্তব্য রাখেন, শিক্ষার্থী মোস্তাফিজুর রহমান সাব্বির, মো. সুজন মিয়া, মালা আক্তার, সোহাগী আক্তার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, প্রায় ১৫ বছর যাবত আমাদের পদে কোনো নিয়োগ হয় না। এতে প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষার্থী বেকার হয়েছে।
তারা জানান, এছাড়া অনেকের সরকারি চাকরির বয়স চলে গেছে। ৫ আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরও যদি বৈষম্য থাকে তাহলে আমাদের কী উপায় হবে। আমাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ২০১৭ সালে, ২০২৩ সালে আন্দোলন করেছি। গত ১৬ অক্টোবর থেকে টানা আন্দোলন করছি।
বক্তারা তাদের দাবি উল্লেখ করে জানান, অনতিবিলম্বে দশম গ্রেডে শূন্যপদে নিয়োগ, কর্মসংস্থান ও সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নতুন পদ সৃজন করতে হবে। অনতিবিলম্বে চার বছরের অ্যাকাডেমিক কোর্স বহাল রেখে অসংগতিপূর্ণ কোর্স কারিকুলাম সংশোধন ও ভাতাসহ ইন্টার্নশিপ চালু করতে হবে। প্রস্তাবিত এলাইড হেল্থ প্রফেশনাল বোর্ড বাতিল করে স্বতন্ত্র বোর্ড গঠন করতে হবে। অনতিবিলম্বে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ও বিএমএন্ডডিসি স্বীকৃত ক্লিনিক্যাল বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ দিতে হবে।