দুবাইয়ে বাংলার জয়গান। লাল সবুজের পতাকা আরো উচ্চকিত হওয়ার দিন। তারুণ্যের হাত ধরে নতুন বাংলাদেশের বিজয় গাঁথা ছড়িয়ে দেয়ার দিন।
সাকিব-মুশফিকরা যা পারেননি, একের পর এক সেসব অর্জন কুড়িয়ে আনছেন ইয়াং টাইগাররা। আরো একবার এশিয়ান ক্রিকেটে দাপট প্রতিষ্ঠা করলেন আজিজ-শিহাব-ইমনরা।
প্রতিপক্ষ যখন প্রতিবেশী ভারত, তখন জয়ের ক্ষুধা হয়ত আরও বাড়ে। ক্রিকেটে পরাশক্তি দলটিকে হারালে আনন্দের মাত্রাও দ্বিগুণ হওয়ারই কথা। ফাইনালে অবশ্য সহজে সে আনন্দের খোঁজ পায়নি বাংলাদেশ। বিশেষ করে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে। একের পর এক উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। শিহাব-রিজান আর ফরিদের যথাক্রমে ৪০, ৪৭ আর ৩৯ রানের ইনিংস বড় বিপর্যয় থেকে বাঁচিয়েছে ঠিকই, তবে স্কোরবোর্ডের সংগ্রহটা দুইশ'ও পেরোয়নি।
জেতার জন্য এই পুঁজিই যথেষ্ট, ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে এমন সাহস এনে দেন আল ফাহাদ। বোল্ড করেন আয়ুশ মাহাত্রেকে।
এরপর দুবাইয়ের উইকেটে একের পর এক ঝড় তুলে ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপ গুঁড়িয়ে দেন মারুফ মৃধা, ইমন, রিজনরা। পুরো আসরে ব্যাট হাতে একের পর ক্যাপ্টেন্স নক খেলা আজিজুল হাকিম এবার বল হাতেও দুর্দমনীয়। স্পিনের ভেলকি দেখিয়ে তুলে নেন তিন ভারতীয়র উইকেট। সঙ্গে বাংলাদেশকে এনে দেন চ্যাম্পিয়নের খেতাব।