অবশেষে স্বস্তির জয়। ক্যালেন্ডারের পাতার হিসেবে আড়াই মাস হলেও বছর জুড়ে মাত্র দ্বিতীয় জয়। র্যাংকিংয়ে এগিয়ে থাকলেও গেলো প্রায় এক বছর ধরে স্থবির মালদ্বীপের ফুটবল। এমন অবস্থায় দ্বীপরাষ্ট্রটিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
ঘরের মাঠে প্রথম ম্যাচে হারের তেতো স্বাদ পায় লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। মান বাঁচানোর লড়াইয়ে অধিনায়কের আর্মব্যান্ড পরেন মিডফিল্ডার সোহেল রানা, একাদশেও কাজেম শাহর বদলে সুযোগ পান মজিবুর রহমান জনিক।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিল ক্যাবরেরার শিষ্যরা। তবে ডিফেন্সের ভুলে গোল হজম করার ধারাবাহিক রীতিতে ২৩ মিনিটেই পিছিয়ে পরে স্বাগতিকরা।
তবে ১ গোলে পিছিয়ে থেকেও দমে যায়নি সোহেল রানা বাহিনী। ৩৯ মিনিটে বাম প্রান্ত থেকে উইঙ্গার রাকিবের বক্সে বাড়ানো বল ও ফাহিমের জোরালো শট গোললাইন অতিক্রম করার মুহূর্তে গোলরক্ষক হাত লাগিয়ে বাঁচিয়ে দেন। ফিরতি শট মারেন পোস্টের উপর দিয়ে!
৪২ মিনিটে আসে কাঙ্ঙিত সমতা ফেরানো গোল। বক্সের লাইন ধরে ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে কোনাকুনি শটে বল জালে জড়ায়। দ্বিতীয়ার্ধে মালদ্বীপ বাংলাদেশ অর্ধে তেমন আক্রমণ করেনি। তবে ক্যাবরেরা বছরের শেষটি জয় দিয়ে করতে কয়েকটি পরিবর্তন করেছেন দ্বিতীয়ার্ধে।
খেলার গতি ও প্রাধান্য বাড়লেও স্কোরলাইন পরিবর্তন হয়নি। এত মিসের পর খেলার ফলাফল ড্রই অনুমেয় ছিল। ইনজুরি সময়ের তৃতীয় মিনিটে গোল করে সব হিসেব বদলে দেন পাপন সিং। অবশেষে ম্যাচ শেষ হয় জয় দিয়েই