তাদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীর বাহিনীর মাধ্যমে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার ব্যবস্থা কথা জানান তিনি।
প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, 'নিষেধাজ্ঞাকালীন সময় চালের পাশাপাশি বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নেয়ার ব্যাপারেও একটা পরিকল্পনা চলছে।'
এসময় তিনি আরো বলেন, 'দাদন ব্যবস্থা বন্ধ করতে হবে। দাদনের কারণে জেলেরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। ইতিমধ্যে আমরা এ ব্যাপারে কাজ শুরু করেছি। জেলেরা যেন সহজে ঋণ পেতে পারে এই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
ইলিশ রক্ষায় নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সময় শুধু জেলেদের নয়, যারা মাছ বিক্রি করবেন, যারা মাছ খাবেন সবাইকে সচেতন হতে হবে।
তিনি বলেন, 'মিয়ানমার ও ভারতের জেলেদের বাংলাদেশের সীমানা এসে মাছ ধরার কোন অধিকার নেই। তাদেরকে এখান থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে বিতাড়িত করতে হবে।'
ভোলা জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহানের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সাঈদ মাহামুদ বেলাল হায়দারসহ অন্যান্যরা ।