আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করতে কোতোয়ালি থানা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন- পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক, সাবেক ডিসি লালবাগ জোন জাফর হোসেন, সাবেক এসি কোতোয়ালি শাহীনুল রহমান, বর্তমান ডিসি প্রসিকিউশন আনিসুর রহমান, সাবেক এডিসি কোতোয়ালি মুহিত কবির সেরনিয়াবাত, সাবেক এডিসি লালবাগ জোন শহিদুল ইসলাম, কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসি শাহিনুর রহমান, ওসি (অপারেশন) নাজমুল হাসান, ওসি (তদন্ত) মেহেদী হাসান, এসআই শাহাবুদ্দিন হাওলাদার, কনস্টেবল- মো: মাহবুব আলম, মো: আব্দুর রশীদ, রমজান মোল্লা ও বাবুবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ফাহেয়াত উদ্দিন রক্তিম।
মামলার অভিযোগ, ২০২৩ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর সরকারের পদত্যাগসহ বিভিন্ন দাবিতে পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। বাধা উপেক্ষা করে যেতে চাইলে আইনজীবীদের বেধড়ক লাঠিপেটা করে পুলিশ।
এক পর্যায়ে দু'পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে অর্ধশত ব্যক্তি আহত হন। এ ঘটনায় ওইদিন রাতে কোতোয়ালি থানায় উপ-পরিদর্শক মো. শাহাবুদ্দিন হাওলাদার বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।