পোশাক রপ্তানিতে এগিয়ে থাকলেও আন্ডার গার্মেন্টসে দুর্বল বাংলাদেশ

আমদানি-রপ্তানি
অর্থনীতি
0

ফ্যাশনেবল আর মানসম্পন্ন আন্ডার গার্মেন্টসের চাহিদা বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। ২০২৩ সালে যার বৈশ্বিক বাজার ছিল ৮৪ বিলিয়ন ডলারের। পোশাক রপ্তানিতে শক্ত অবস্থানে থাকলেও বিশেষায়িত এ পোশাকের বাজারে অবস্থান এখনও দুর্বল বাংলাদেশের। সম্প্রতি কয়েক বছর আন্ডার গার্মেন্টস তৈরি শুরু করেছে দেশের অর্ধশতাধিক প্রতিষ্ঠান। যাতে আশার আলো দেখাচ্ছে রপ্তানিও।

মার্কেট রিসার্চ গ্রুপ আইএমএআরসির হিসাবে, বিশ্বে আন্ডার গার্মেন্টসের বাজার বছরে প্রায় ৮৪ বিলিয়ন ডলারের। যা ২০৩২ সালে দাঁড়াবে ১৪৯ বিলিয়নে।

পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ বিশ্ববাজারে ব্রান্ড হলেও বিশেষায়িত এ পোশাকের বাজারে অবস্থান খুবই সীমিত। বাংলাদেশ যে বৈশ্বিক ব্র্যান্ডের পোষাক তৈরী করে তারাই আবার অন্য দেশ থেকে আন্ডার গার্মেন্টস কিনে নেয়। তবে পাল্টাতে শুরু করেছে সেই চিত্র।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী ইপিজেডের প্রতিষ্ঠান মাস ইন্টিমেটস বাংলাদেশ লিমিটেড। এখানে চলে বিশাল কর্মযজ্ঞ। বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানগুলো আন্ডারগার্মেন্টস তৈরী করে নিয়ে যাচ্ছে চট্টগ্রামের এ কারখানা থেকে।

আন্ডার গার্মেন্টসের মধ্যে কোনো কোনটি তৈরীর প্রক্রিয়া খুবই জটিল। এর জন্য ২৫ ধরনের অ্যাকসেসরি এবং আধুনিক জ্ঞানের প্রয়োজন। দক্ষ শ্রমিকও প্রয়োজন।

মাস ইন্টিমেটস বাংলাদেশের এইটআর এডমিন ব্যবস্থাপক কাশাফুল হক বলেন, 'বাংলাদেশের যে ওয়ার্ক ফোর্স, তা অন্য দেশের চেয়ে বেশি স্কিল্ড। কিন্তু এখানে আমরা একটু পিছিয়ে আছি কারণ অন্য দেশ এখন অটোনোমেশনে চলে যাচ্ছে। যেগুলো একটু বেশি ক্রিটিক্যাল সেগুলোতে আমরা অটোনোমেশনে করতে পারি। এবং যেগুলো ম্যান হ্যান্ডেল সেগুলো যদি সেভাবে করতে পারি তাহলে ভালো হবে।'

বর্তমানে দেশে ৫০ এরও বেশি কারখানা পুরুষ ও নারীদের আন্ডার গার্মেন্টস তৈরী করছে। যার বেশীরভাগই উৎপাদনে এসেছে গত ৫ থেকে ৭ বছরে। এ খাতের রপ্তানির শীর্ষে আছে চীন। এরপরই বাংলাদেশের রয়েছে সম্ভাবনা। এই ধরনের পোষাক তৈরীতে দক্ষ জনবল, ফ্যাশন ডিজাইনার, ও গবেষণা টিম প্রয়োজন। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা স্থানীয় কাঁচামালের সংকট ।

বিজিএমইএর তথ্যমতে আন্ডারগার্মেন্ট বা লিঙ্গারি আইটেম রপ্তানি করে ২০২০-২১ অর্থবছরে ১ হাজার ৭৮৯ মিলিয়ন ডলার, ২০২১-২২ অর্থবছরে ২ হাজার ৩৪৩ মিলিয়ন ডলার, সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে আয় করছে ২ হাজার ৩৬৯ মিলিয়ন আয় করে বাংলাদেশ।

কাশাফুল হক বলেন, 'বাংলাদেশে অনেকগুলো ইকোনোমিক জোন হচ্ছে। কিন্তু এই এক্সপাশনের পাশাপাশি তাদেরকে মার্কেটটাও খুঁজতে হবে। কারণ আমি যদি অর্ডারই না পাই, ফ্যাক্টরি করে তো লাভবান হতে পারবো না।'

বাংলাদেশী আন্ডারগার্মেন্টস এর বড় কিংবা মূল ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা ও ইউরোপীয় দেশগুলো। তবে এর বাইরেই রাশিয়া, জাপান, চীন, কিংবা পার্শ্ববর্তী দেশের জনসংখ্যা বিবেচনায় ভারতও বড় বাজার হতে পারে।

এসএস

শিরোনাম
দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের; বৈষম্যহীন, সুখী-সমৃদ্ধ, শান্তিময় ও আনন্দপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তোলাই এবার বাংলা নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস; বিগত বছরের গ্লানি, দুঃখ-বেদনা, অসুন্দর ও অশুভকে ভুলে নতুন প্রত্যয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে
'নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান' প্রতিপাদ্যে আনন্দ শোভাযাত্রা, চারুকলা থেকে বের হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ, ২৮টি জাতিগোষ্ঠীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের অংশগ্রহণ, নতুন সময়ে অনন্য আয়োজনে উচ্ছ্বসিত অংশগ্রহণকারীরা
আজকের নববর্ষ পালনের মাধ্যমে শুধু দেশ নয় বিশ্বব্যাপী ঐক্য ও সম্প্রীতির ডাক দেয়া হয়েছে: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য
বাংলাদেশ একটি নির্দিষ্ট জাতিগোষ্ঠীর না, বাংলাদেশ সবার, এমনটা চিন্তা করলে ঐক্যে ফাটল ধরবে না: মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
বর্তমানে চলতে হবে শান্তিপূর্ণ নীতি নিয়ে: বাংলা একাডেমির সভাপতি
অন্তর্বর্তী সরকার অবশ্যই রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কার করবে, যেন পরে যারা ক্ষমতায় আসবে তারা চালিয়ে নিতে পারে: আখতার হোসেন; দীর্ঘদিন ধরে সংস্কৃতি নষ্টের পাঁয়তারা করা হয়েছিল
পহেলা বৈশাখকে দলের সাংস্কৃতিক হাতিয়ারে পরিণত করেছিল পতিত আওয়ামী লীগ: নাহিদ ইসলাম; গণপরিষদ নির্বাচনের এজেন্ডা সামনে নিয়ে এগোচ্ছে এনসিপি
বিশ্বজুড়ে মানুষের মধ্যে বৈষম্য নয়, বৈচিত্র্য আসুক: আনু মুহাম্মদ ঘরে ঘরে বাংলা চর্চা বাড়াতে হবে: মাহফুজ আনাম
সংস্কৃতির মাধ্যমে জাতিগত পার্থক্য বুঝা যায়, তাই বাঙালি সংস্কৃতি ধরে রাখার আহ্বান গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের
অন্যায় অবিচারের অবসানের বার্তা হিসেবে এই উৎসব প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দেয়ার আহ্বান শিল্প উপদেষ্টার
বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষে গান-আনন্দ শোভাযাত্রাসহ দেশজুড়ে নানা আয়োজন
রমনা বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে গাজায় শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন
পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী উদ্দোক্তাদের ঋণ সহায়তা দিতে উদ্যোগ নেবে সরকার
দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের; বৈষম্যহীন, সুখী-সমৃদ্ধ, শান্তিময় ও আনন্দপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তোলাই এবার বাংলা নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস; বিগত বছরের গ্লানি, দুঃখ-বেদনা, অসুন্দর ও অশুভকে ভুলে নতুন প্রত্যয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে
'নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান' প্রতিপাদ্যে আনন্দ শোভাযাত্রা, চারুকলা থেকে বের হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ, ২৮টি জাতিগোষ্ঠীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের অংশগ্রহণ, নতুন সময়ে অনন্য আয়োজনে উচ্ছ্বসিত অংশগ্রহণকারীরা
আজকের নববর্ষ পালনের মাধ্যমে শুধু দেশ নয় বিশ্বব্যাপী ঐক্য ও সম্প্রীতির ডাক দেয়া হয়েছে: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য
বাংলাদেশ একটি নির্দিষ্ট জাতিগোষ্ঠীর না, বাংলাদেশ সবার, এমনটা চিন্তা করলে ঐক্যে ফাটল ধরবে না: মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
বর্তমানে চলতে হবে শান্তিপূর্ণ নীতি নিয়ে: বাংলা একাডেমির সভাপতি
অন্তর্বর্তী সরকার অবশ্যই রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কার করবে, যেন পরে যারা ক্ষমতায় আসবে তারা চালিয়ে নিতে পারে: আখতার হোসেন; দীর্ঘদিন ধরে সংস্কৃতি নষ্টের পাঁয়তারা করা হয়েছিল
পহেলা বৈশাখকে দলের সাংস্কৃতিক হাতিয়ারে পরিণত করেছিল পতিত আওয়ামী লীগ: নাহিদ ইসলাম; গণপরিষদ নির্বাচনের এজেন্ডা সামনে নিয়ে এগোচ্ছে এনসিপি
বিশ্বজুড়ে মানুষের মধ্যে বৈষম্য নয়, বৈচিত্র্য আসুক: আনু মুহাম্মদ ঘরে ঘরে বাংলা চর্চা বাড়াতে হবে: মাহফুজ আনাম
সংস্কৃতির মাধ্যমে জাতিগত পার্থক্য বুঝা যায়, তাই বাঙালি সংস্কৃতি ধরে রাখার আহ্বান গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের
অন্যায় অবিচারের অবসানের বার্তা হিসেবে এই উৎসব প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দেয়ার আহ্বান শিল্প উপদেষ্টার
বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষে গান-আনন্দ শোভাযাত্রাসহ দেশজুড়ে নানা আয়োজন
রমনা বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে গাজায় শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন
পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী উদ্দোক্তাদের ঋণ সহায়তা দিতে উদ্যোগ নেবে সরকার