বাংলাদেশ জলবায়ু সহনশীলতা গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'জলবায়ু অভিযোজন প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নেওয়া এবং সকল নাগরিকের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করার জন্য সরকার অঙ্গীকারাবদ্ধ।'
আজ (মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল) বাংলাদেশের জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনার অগ্রগতির ওপর গুরুত্বারোপ করে ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান এক্সপো ২০২৪’র একটি সেসনে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনজনিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্রিয় পদক্ষেপ, সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা এবং উদ্ভাবনী সমাধানের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি তুলে ধরে তিনি বিশ্বব্যাপী জলবায়ু অভিযোজনে দেশের নেতৃত্ব প্রদানের কথা উল্লেখ করেন।
এতে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। এসময় বক্তব্য দেন সিইজিআইএসের নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা এ খান, ইআরডির অতিরিক্ত সচিব এ কে এম সোহেল।
জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ড. এম. আসাদুজ্জামান বাংলাদেশে ন্যাপ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ, সুযোগ এবং শিক্ষা নিয়ে বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ধরিত্রী কুমার সরকার এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী বাংলাদেশের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ২০২৩-২০৫০ উপস্থাপন করেন।