বিপুল সংখ্যক এই প্রবাসী কর্মীদের অবদানে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ চাঙ্গা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, গত নভেম্বরে মালয়েশিয়া থেকে রেমিট্যান্সের পরিমাণ অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে গেছে। তবে প্রতারণার শিকার হয়ে নতুন কর্মীদের অনেকে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন।
মালয়েশিয়ার অগ্রণী রেমিট্যান্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুলতান আহমেদ বলেন, ‘নতুন কর্মীরা কাজে যোগ দিলে রেমিট্যান্সের পরিমাণ আরও বাড়বে।’
মালয়েশিয়া থেকে শীর্ষ রেমিট্যান্স প্রেরণকারী ৯ জনকে সম্মাননা ও সনদ দিয়েছে হাইকমিশন। এর মধ্যে ৩ জন সাধারণ কর্মী আছেন। এমন উদ্যোগ প্রবাসীদের দেশের প্রতি দায়বদ্ধতার পাশাপাশি বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণে আরও উৎসাহী করবে বলে মনে করেন প্রবাসীরা ।
এক প্রবাসী বলেন, ‘১২ মাসই আমি বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছি। এতে করে আমার দেশের অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে।’
প্রবাসী আয়ের এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রাখতে ডলারের বিনিময় হার উন্মুক্ত করার পাশাপাশি প্রবাসীদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।