পদ্মাসেতু চালুর পর সামগ্রিক যোগাযোগব্যবস্থায় ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। যা রেলের নতুন সূচিতে আরও স্পষ্ট হয়েছে। এ সূচিতে পদ্মাসেতু হয়ে নতুন রেলপথের সাথে সমন্বয় রেখে পশ্চিমাঞ্চলের ২৮ জোড়া ও পূর্বাঞ্চলের ২৪ জোড়া ট্রেন চলবে।
আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস রাজশাহী থেকে সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে যাত্রা করবে। যেটি ঢাকা থেকে ফিরতি যাত্রা করবে বিকেল ৩টায়। আর নকশীকাঁথা মেইল খুলনা থেকে রাত সাড়ে ১১টায় ছেড়ে পরদিন বেলা ১২টায় ঢাকা ত্যাগ করবে। এ দুইটি ট্রেন যুক্ত হওয়ায় খুশি পদ্মা পাড়ের মানুষ।
স্থানীয় যাত্রীরা বলেন, এখন আর আমাদের বাসের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। ট্রেনে মালামাল নিয়েও যাতায়াত করতে পারবো।
চট্টগ্রাম থেকে চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনের সর্বোচ্চ দেড় ঘণ্টা পর্যন্ত সময়সূচির পরিবর্তন হয়েছে। ঢাকাগামী সুবর্ণ, সোনার বাংলা ও তূর্ণা এক্সপ্রেস নতুন নিয়মে চলবে। এছাড়া সিলেট, চাঁদপুর ও ময়মনসিংহগামী ট্রেনের সূচিতেও পরিবর্তন হয়েছে। আর বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনটি এখন থেকে জামালপুর পর্যন্ত যাবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান বলেন, নতুন সূচিতে শিডিউল বিপর্যয় কমে আসবে। পাশাপাশি যাত্রীদের সময় সাশ্রয় হবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর বলেন, স্বল্পসময়ে বেশি যাত্রী পরিবহনের লক্ষ্যে ট্রেনের সূচিতে পরিবর্তন করা হয়েছে।