দেশের সবজি চাহিদার প্রায় ৬৫ ভাগ জোগান আসে এই জেলা থেকে। চলতি বছর শীত মৌসুমে জেলায় ২ হাজার কোটি টাকার সবজি বিক্রির লক্ষ্য কৃষক ও সবজি ব্যবসায়ীদের।
সদর উপজেলার কৃষক নাজমুল হক এক বিঘা জমিতে বাঁধাকপির চাষ করেছেন। এতে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ৮০ হাজার টাকার সবজি বিক্রির আশা করছেন তিনি।
জেলার প্রায় ২৫ হাজার হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজির চাষ হয়েছে। ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, মূলা, লালশাক ও পালং শাকসহ নানা জাতের শাকসবজি উৎপাদন করছেন কৃষকরা।
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক সুশান্ত কুমার তরফদার বলেন, 'এবার ৫ লাখ মেট্রিক টন সবজি উৎপাদন হবে বলে আশা করছি। যশোরের চাহিদা পূরণ করে জেলার বাইরেও এসব সবজি বিক্রি করা হবে। লক্ষ্যপূরণে কৃষকদের কারিগরি সহায়তার পাশাপাশি নানান পরামর্শ দেয়া হচ্ছে বলেও তিনি জানান।'
আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বিগত বছরগুলোর মতো এবারও সবজি উৎপাদনে রেকর্ড সৃষ্টির আশা করছে জেলা কৃষি বিভাগ।




