বাজার , কাঁচাবাজার
দেশে এখন
0

কাঁচাবাজারে বৈরি আবহাওয়ার প্রভাব

সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকলেও দামে সন্তুষ্ট নন ক্রেতারা, দাম নিয়ন্ত্রণের দাবি।

অগ্রহায়ণেই শীতের আবহ জানান দিচ্ছে ফুলকপি, শিম, বাঁধাকপি ও লাউসহ নানা রকম শাকসবজি। নবান্নের দিনে বিন্নি চালের ভাতের সাথে নতুন আলুর সখ্যতা কারো অজানা নয়। তাই এসময় আলুর চাহিদাও বেড়ে যায়। তবে এজন্য গুণতে হয় চড়া দাম, বাজারে নতুন আলুর কেজি ১২০-১৪০ টাকা।

বৃষ্টিমুখর দিন, তার ওপর সাপ্তাহিক ছুটি। এমন দিনে ক্রেতাদের আগ্রহ রবি মৌসুমের সবজিতে। বাজারে সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকলেও দাম নিয়ে নানা মত ক্রেতাদের।

রাজধানীর বাজার ঘুরে দেখা যায়, ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে প্রতি পিস ৪০ টাকায়, জাতভেদে শিম মিলছে ৬০-১০০ টাকায় আর টমেটো ১২০ টাকা কেজি।

মাছে-ভাতে বাঙালির চিরায়ত নবান্ন উৎসবে প্রাধান্য পায় নানা প্রজাতির মাছ। এ উপলক্ষে নানা অঞ্চলে বসে মাছের হাট। রাজধানীর বাজারগুলোও যেন এর ব্যতিক্রম নয়। মাছের রাজ্যে ক্রেতার পছন্দের তালিকায় দেশি টেংরা, শোল, কই আর জিয়ল মাছ। তবে বাড়তি দামের অভিযোগ করলেন ক্রেতারা।

রাজধানীর মাছের বাজার। ছবি: এখন টিভি

ক্রেতারা বলছেন, মাছ আর সবজি কিনতেই এক হাজার টাকা শেষ। এসময় বাজারে সব মাছ পাওয়া যায় কিন্তু দাম বেশি মনে হচ্ছে। এজন্য কেনাকাটা করতে কষ্ট হচ্ছে বলেও জানান তারা। এজন্য বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবিও জানান তারা।

বাজারভেদে টেংরা মাছ পাওয়া যাচ্ছে ৫৫০ টাকা কেজিতে, রুই-কাতল কেজিপ্রতি ৩০০-৩৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, দেশি কৈ আর শোল মাছ কিনতে কেজিতে গুণতে হচ্ছে হাজার টাকা পর্যন্ত।

বিক্রেতারা বলছেন, খুচরা বাজারে ক্রেতা নেই। আর বৈরি আবহাওয়ার কারণে বেচাবিক্রি কমেছে।



আরও পড়ুন: