এ সময় শিল্প উপদেষ্টা বলেন, লুটপাট ও সমন্বয়হীনতার কারণে যে পরিমাণ কাজের অগ্রগতি হওয়া দরকার ছিল তা হয়নি। ফলে কয়েক বছর ধরে চলা এ প্রকল্পের কোনো সুফল বন্দর নগরীর মানুষ পায়নি বলেও জানান তিনি।
চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা প্রকল্পের অগ্রগতি ও কার্যক্রম নজরদারি করতে ৪ উপদেষ্টাকে দায়িত্ব দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টা। তার অংশ হিসেবে শুক্রবার চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন খাল ঘুরে দেখেন তিনি।
এসময় মেয়র বলেন, ‘কোন কোন জায়গায় খাল খননে ব্যক্তিগত সুবিধা দিতেই জমি গ্রহণ করা হয়েছে। এতে খালের পরিবর্তন হয়েছে খালের গতিপথ।’ তবে নতুন করে খান খননের কাজে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।