
আরএসএফের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ সুদানের, ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর আহ্বান
আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আনলো সংঘাত কবলিত সুদান। সংঘাতের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতকে দায়ী করে বলছে, শান্তি আলোচনায় আরব আমিরাত থাকলে অংশ নেবে না সুদান সরকার। সংঘাত বন্ধে আলোচনা ও ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর আহ্বান জানিয়েছেন পোপ লিও। বিশ্বের অন্যতম ভয়াবহ মানবিক দুর্যোগের শিকার দেশটিতে গণহত্যা-গণধর্ষণসহ আরএসএফের নির্মমতা ওঠে আসছে প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানে।

কী ঘটছে সুদানের দুই লাখ মানুষের ভাগ্যে!
গল্পকে হার মানানো নারকীয়তার সাক্ষী সুদান। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায় ওঠে আসছে, শুধু গুলি করে নয়, গাড়ির নিচে পিষ্ট করে, জীবন্ত পুড়িয়ে নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে নারী-শিশুসহ অগণিত নিরস্ত্র মানুষকে। হাজার হাজার মানুষ নিখোঁজ। জাতিসংঘ বলছে, গণহত্যা আর গণধর্ষণের শহরে রূপ নেয়া আল-ফাশির শহরে দুই লাখ মানুষের ভাগ্যে কী ঘটেছে, অজানা এখনও।

সুদানে ২ হাজারের বেশি মানুষকে নৃশংস হত্যা, শহর ছেড়েছে ৬০ হাজার বাসিন্দা
সুদানের এল-ফাশার শহরের দখল নিয়েছে দেশটির আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ)। শহরটি দখলে নিতে কয়েকদিনে হত্যা করেছে ২ হাজারেরও বেশি মানুষকে। জাতিসংঘ বলছে এরইমধ্য শহর ছেড়ে পালিয়েছে ৬০ হাজারেরও বেশি বাসিন্দা। আরএসএফ বাহিনীর কবলে আটকা পড়ে আছে দেড় লাখের বেশি মানুষ। সুদানে ক্রমবর্ধমান সহিংসতার নিন্দা জানিয়েছে জাতিসংঘ। আর এল ফাশার শহরে কেউ নিরাপদ নয় বলে মন্তব্য করেছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ।