শুধু ট্রাম্প নন, গ্রিনল্যান্ড দ্বীপে নজর ছিল আরো দুই প্রেসিডেন্টের
কেবল ডোনাল্ড ট্রাম্প নন, যুক্তরাষ্ট্রের আরও দু'জন সাবেক প্রেসিডেন্টের নজর ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় দ্বীপ গ্রিনল্যান্ডের ওপর। নৃ-বিজ্ঞানীদের অভিমত, খনিজ উপাদান আর নৌরুট ছাড়াও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ঐতিহাসিকভাবে মার্কিন প্রশাসনের নজর ছিল ডেনমার্কের স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপটির ওপর। পাশাপাশি, নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, গ্রিনল্যান্ডের অভ্যন্তরে মার্কিন সেনা ঘাঁটি থাকলেও দ্বীপের নিয়ন্ত্রণ শত্রুপক্ষের দখলে চলে গেলে জাতীয় নিরাপত্তা নিয়েও বেগ পেতে হতে পারে ওয়াশিংটনকে।
ইয়েমেনি হুথি বিদ্রোহীদের ঘাঁটিতে সফল হামলার দাবি ইসরাইলের
ইয়েমেনি হুথি বিদ্রোহীদের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে সফল হামলার দাবি করেছে ইসরাইল। এছাড়া, দেশটির হুদেইদা বন্দরে ইসরাইলি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ৭ জন ও তেল শোধনাগারে হামলায় ২ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এর আগে, ইসরাইলের মধ্যাঞ্চল লক্ষ্য করে ইয়েমেন থেকে ছোঁড়া একটি প্রোজেক্টাইল মিসাইল প্রতিহত করে তেল আবিব। এদিকে, হুথিদের উত্থান ও আসফালনের দায় ইরানকেই নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন।
ইউক্রেনে সেনা সক্ষমতা বাড়াতে উঠেপড়ে লেগেছে পুতিন প্রশাসন
রুশ ভূখণ্ডে পশ্চিমা ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর থেকে ইউক্রেনজুড়ে অব্যাহত রয়েছে ড্রোন আর ক্ষেপণাস্ত্রের বৃষ্টি। ইউক্রেনের বিভিন্ন অস্ত্রের গুদাম, সামরিক ঘাঁটি ও বিমানবন্দর লক্ষ্য করে হামলা চালানোর পাশাপাশি ভূপাতিত করা হচ্ছে পশ্চিমা ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র। ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী বলছে, এতো আগ্রাসনে হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে রাশিয়ার কুরস্ক। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের আশঙ্কা, জানুয়ারিতেই কুরস্ক থেকে সেনা সদস্যদের বিতাড়িত করে পুরো দনবাস দখলে নেবেন পুতিন। এদিকে সেনা সক্ষমতা বাড়াতে উঠে পড়ে লেগেছে পুতিন প্রশাসন।
তেল আবিবে রকেটের ব্যারেজ দিয়ে হামলা হিজবুল্লাহর
হিজবুল্লাহ-ইসরাইল উত্তেজনা যখন চরমে, তখন তেল আবিবে রকেটের ব্যারেজ দিয়ে হামলা করেছে সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। হিজবুল্লাহ বলছে, সব হামলাই করা হয়েছে তেল আবিব ও আশপাশের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে। বিপরীতে লেবাননের বৈরুতেও হামলা বাড়িয়েছে ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী। জাতিসংঘ বলছে, পুরো যুদ্ধের মধ্যে বর্তমানে গাজার অবস্থা সবচেয়ে গুরুতর। ত্রাণের গাড়ি লুট হওয়ায় কার্যক্রম চালানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।
ইসরাইলে একযোগে হামাস, হিজবুল্লাহ ও হুথি বিদ্রোহীদের হামলা
আগ্রাসন বন্ধ না হলে বন্দিদের ভাগ্যে করুণ পরিণতির হুঁশিয়ারি
এবার ইসরাইল ভূখণ্ডে একযোগে পাল্টা হামলা চালিয়েছে হামাস, হিজবুল্লাহ ও হুথি বিদ্রোহীরা। রাজধানী তেল আবিবসহ বেশ কয়েকটি শহরে ড্রোন, রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় তারা। ইসরাইলি আগ্রাসন বন্ধ না হলে বন্দিদের ভাগ্যে করুণ পরিণতি অপেক্ষা করছে বলে হুঁশিয়ারি জানিয়েছে হামাস নেতা। এদিকে, জাতিসংঘের এক বৈঠকে সব জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইসরাইল। যুদ্ধের এক বছর পূর্তিতে ইরান, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে ইসরাইলের পক্ষে-বিপক্ষে আন্দোলন হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ায় ৩০ কোটি ডলার ব্যয়ে সামরিক ঘাঁটি করছে যুক্তরাষ্ট্র
অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। দক্ষিণ চীন সাগর আর চীনের সঙ্গে যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে ঘাঁটি তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র। এতে খরচ পড়ছে ৩০ কোটি ডলার। দক্ষিণ চীন সাগরে বাণিজ্যিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদারে মূলত এই উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া।
মায়াবতী পুনরুদ্ধারে জান্তা বাহিনীর বিমান হামলা
থাইল্যান্ড সীমান্তবর্তী মায়াবতী শহরে বিদ্রোহীদের হামলায় নাকাল মিয়ানমার সেনারা। গেল ১০ এপ্রিল নিজেদের সামরিক ঘাঁটি ছেড়ে পালায়। পাঁচ শতাধিক সেনা সে সময় আত্মসমর্পণ করলেও শেষ পৌনে ৩শ' সেনা মায়াবতীর সঙ্গে থাইল্যান্ডের মায়ে সট শহরকে যুক্ত করা মৈত্রী সেতুর কাছে আশ্রয় নেয় এবং আত্মসমর্পণে অস্বীকৃতি জানায়।
সীমান্তে শক্তিশালী অবস্থানে বিদ্রোহীরা
প্রথম ধাক্কা, গণতান্ত্রিক সরকারকে জোর করে সরিয়ে সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখল। এরপরের ধাক্কা, সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে রক্ষা করতে হবে দেশকে, যে সেনাবাহিনী গেল তিন বছর ধরেই শোষণ করে যাচ্ছে দেশকে।