সংস্কার-ও-নির্বাচন

'সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অযথা বিতর্ক হচ্ছে'

অন্তর্বর্তী সরকার জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু। দলের যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অযথা বিতর্ক তোলা হচ্ছে, সরকার আন্তরিক হলে মৌলিক সংস্কারগুলো করে ১ বছরের মধ্যে নির্বাচন দেয়া সম্ভব।

'জনগণকে বাদ দিয়ে কিছু করা যাবে না, ন্যূনতম সংস্কারের পরই নির্বাচন চায় বিএনপি'

সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে মতভেদ দূর করতে ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’ বিষয়ক সংলাপে অংশ নিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, জনগণকে বাদ দিয়ে কিছু করা যাবে না, ন্যূনতম সংস্কারের পরই নির্বাচন চায় বিএনপি। আর পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য বিনষ্ট হচ্ছে উল্লেখ করে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যথাযথ সংস্কারে সময় দিতে প্রস্তুত তারা। এ সময় সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান ও উপদেষ্টাদের মত, চলমান সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা রক্ষা সম্ভব হবে না।

‘সংবিধান থেকে বেশি জরুরি রাজনৈতিক সংস্কার’

সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় বক্তারা

বাহাত্তরের সংবিধান অবৈধ তবে এই মুহূর্তে সংবিধান থেকে বেশি জরুরি রাজনৈতিক সংস্কার। নয়তো আবারও স্বৈরতন্ত্র মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে বলে মনে করেন ছাত্র-শিক্ষক ও রাজনীতি বিশ্লেষকরা। রাজধানীর রাওয়া কনভেনশন হলে সেন্টার ফর স্ট্রেটিজিক অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট স্টাডিজের আয়োজিত 'সংস্কার ও নির্বাচন' নিয়ে আলোচনায় বক্তারা বলেন, রাজনৈতিক দল ও তরুণদের সমন্বয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।