মহাকাশ-প্রযুক্তি
মহাকাশে বাড়ছে পরমাণু শক্তির ব্যবহার
বিতর্কিত জ্বালানির উৎস পরমাণু শক্তি পৃথিবী আর মহাকাশ একসঙ্গে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। চাঁদে ঘাঁটি কিংবা মহাকাশে অনুসন্ধান সব সীমাবদ্ধতা থেকে বের করে নিতে কাজ করতে পারে পারমাণবিক শক্তি। ২০১২ সালের আগস্টে মহাকাশযান ভয়েজার ওয়ান সৌরজগতের বাইরে চলে যায়, যা পৃথিবী থেকে তো বটেই সূর্য থেকেও ১ হাজার ৮০০ কোটি কিলোমিটার দূরে।
পরমাণু শক্তি ইঞ্জিনের আধিপত্য বাড়ছে মহাকাশে
মহাকাশে আধিপত্য বাড়ছে পরমাণু শক্তির। পৃথিবীর কক্ষপথ ছাড়িয়ে চাঁদে আর মহাকাশে যান পাঠাতে ভবিষ্যতে আরও বাড়বে পরমাণু ইঞ্জিনের ব্যবহার। সংবাদমাধ্যম আল জাজিরায় প্রকাশিত বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন বলছে, ২০২৫ থেকে ২০২৬ সালের মধ্যেই মহাকাশে পরমাণু শক্তিচালিত যান পাঠাবে ইউরোপ আর যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। তবে এক্ষেত্রে নিরাপদে মহাকাশ যাত্রাকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন গবেষকরা।
ইউএফও আসলে কী? নতুন গবেষণা যা বলছে
১৯৫০ থেকে ৬০ এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে দেখা যাওয়া ভিনগ্রহের যানগুলো ছিল তৎকালীন মার্কিন গোয়েন্দা বিমান ও মহাকাশ প্রযুক্তি। এ পর্যন্ত ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্ত্বিত্বের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।