নির্মাণ অসম্পূর্ণ, কাজ শুরুর একযুগ পর ১০টি বাস নামছে বিআরটি প্রকল্পে
কাজ শুরুর একযুগ পর ১০টি বাস নামছে বিআরটি প্রকল্পে। নির্মাণ অসম্পূর্ণ রেখেই চালু হচ্ছে শিববাড়ি-বিমানবন্দর-গুলিস্তান রুট। যদিও দাবি করা হচ্ছে কাজের ৯৮ শতাংশ শেষ। বাস্তবে ফ্লাইওভার, স্টেশন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ শেষ হয়নি। এমন দায়সারা কাজে কোনোভাবেই প্রকল্পের উদ্দেশ্য পূরণ হবে না বলেই মত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞদের।
মুখ থুবড়ে পড়েছে অবকাঠামো, আদৌ কি চালু হবে বিআরটি সেবা?
আবর্জনার স্তূপ তার ভেতরে ভবঘুরেদের বসবাস। হস্তান্তরের আগেই দীর্ঘশ্বাসে পরিণত হয়েছে ঢাক-ঢোল পেটানো জয়দেবপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত দেশের প্রথম বিআরটি প্রকল্প। ২৫টি স্টেশনসহ এ প্রকল্পের বিভিন্ন অবকাঠামো এমনভাবে জীর্ণ যে; তাতে প্রশ্ন উঠেছে, আদৌ এখানে বিশেষায়িত বিআরটি সেবা চালু হবে কি-না? তবে বাস্তব পরিস্থিতি যাই হোক, এই ডিসেম্বরেই প্রকল্প হস্তান্তরের পরিকল্পনা নিচ্ছে কর্তৃপক্ষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন করে খরচ না বাড়িয়ে বিদেশি কোম্পানিকে দেয়া হোক বিশেষায়িত বাস পরিচালনার দায়িত্ব।
টঙ্গী থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত খুলে গেল ৭টি ফ্লাইওভার
টঙ্গী থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত মূল সড়কের ওপর বাস রাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের মূল সুফল এখনও অধরা থাকলেও ঈদের আগে আপাতত খুলে দেয়া হলো এই প্রকল্পের ৭টি ফ্লাইওভার। যার দুটি বিমানবন্দরের সামনে, জসিমউদ্দিন মোড়ে একটি, গাজীপুরায় একটি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে একটি, ভোগড়া বাইপাস সড়কের ওপর একটি ও বাকি একটি গাজীপুর চৌরাস্তায়। সাতটি মিলে যার মোট দৈর্ঘ্য প্রায় আড়াই কিলোমিটার।