বাংলাদেশ-চা-বোর্ড
শ্রীমঙ্গলে নিলামে কমেছে চায়ের বিক্রি

শ্রীমঙ্গলে নিলামে কমেছে চায়ের বিক্রি

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে দ্বিতীয় চা নিলামে চায়ের দাম কমেছে দ্বিগুণের বেশি, কমেছে বিক্রিও। এ নিলামে ৩০ ভাগেরও কম চা পাতা নিলামে বিক্রি হয়েছে। ভরা মৌসুমে চায়ের গুণগতমান ভালো না থাকায় দাম পাওয়া যাচ্ছে কম।

৭৫ বছরের ইতিহাসে প্রথম চায়ের দাম নির্ধারণ

৭৫ বছরের ইতিহাসে প্রথম চায়ের দাম নির্ধারণ

নিলামে দাম না পাওয়ায় গেল বছর ৪৬৫ কোটি টাকা লোকসান হয় দেশের চা বাগানগুলোর। সংকট নিরসনে চা বোর্ড চায়ের সর্বনিম্ন দাম বা ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেয়ার পর চট্টগ্রামে নিলামে চায়ের দাম বেড়েছে। তবে অবিক্রিত থাকছে ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ চা। মৌসুমের শুরুতে ভালো মানের চায়ের সরবরাহ কম থাকায় লাভ লোকসান হিসেব করে চা কিনছেন বিডাররা। নিলাম সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শুধু চায়ের লিকারের ভিত্তিতে দাম নির্ধারণ করা যথায়থ হয়নি।

রেকর্ড উৎপাদনেও স্বস্তিতে নেই চা শিল্পে

দেশে সর্বোচ্চ উৎপাদনের রেকর্ড হলেও স্বস্তিতে নেই চা শিল্প। সরবরাহ বাড়লেও কমেছে চা বিক্রি ও গড় দাম। উৎপাদন খরচ অনুযায়ী দাম না পাওয়ায় বন্ধের পথে অনেক বাগান।

চা উৎপাদনে বাংলাদেশের রেকর্ড

চা শিল্পের ইতিহাসে উৎপাদনে রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। সেই সাথে কাটিয়ে উঠছে রপ্তানি খরা। শিল্পের এমন অগ্রযাত্রায়ও বঞ্চনার শেষ নেই চা শ্রমিকদের। ভূমি অধিকার ও শিক্ষিত তরুণদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করাই এখন দাবি বঞ্চিত এই জনগোষ্ঠীর।

চা পাতায় রঙ, কারখানা মালিককে জরিমানা

ফুটপাতের চায়ের দোকান টার্গেট করে চার বছর ধরে রঙ মিশিয়ে মানহীন চা পাতা বিক্রি করে আসছিল চট্টগ্রামের 'সিটিজি টি' নামে একটি প্রতিষ্ঠান। এর দাম কম হওয়ায় টঙ দোকানগুলোর কাছে চাহিদাও বেশি।