প্রাথমিক
বই ছাপাতে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানকে অবৈধ সুবিধা: এনসিটিবিতে দুদকের অভিযান

বই ছাপাতে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানকে অবৈধ সুবিধা: এনসিটিবিতে দুদকের অভিযান

প্রাথমিকে পাঠ্যবই ছাপানোর কাজের সর্বনিম্ন দরদাতা হয়েও কাজ পায়নি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি প্রতিষ্ঠান। ২০১৭ সালে ৫০ কোটি টাকার ওই কাজের প্রায় পুরোটাই পায় ভারতীয় একটি প্রতিষ্ঠান। এ নিয়ে তখন কয়েকটি মন্ত্রণালয় ও দুদকে অভিযোগ জানায় কোরিয়ান প্রতিষ্ঠানটি। অভিযোগ আছে, প্রাথমিকে পাঠ্যবই ছাপানোর কাজে আওয়ামী আমলে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবৈধভাবে সুবিধা দেয়া হতো। এসব অভিযোগে আজ (রোববার, ৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) অভিযান চালিয়েছে দুদক।

'৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকের সব, মাধ্যমিকের বাংলা ইংরেজি-গণিত বই বিতরণে প্রস্তুত থাকবে'

'৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকের সব, মাধ্যমিকের বাংলা ইংরেজি-গণিত বই বিতরণে প্রস্তুত থাকবে'

এনসিটিবিয়ের চেয়ারম্যান রিয়াজুল হাসান জানিয়েছে, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকের সব বই এবং মাধ্যমিকের বাংলা ইংরেজি ও গণিত বই বিতরণের জন্য প্রস্তুত থাকবে। সেইসাথে ১ থেকে ১০ জানুয়ারির মধ্যে মাধ্যমিকের আরো ৫ টি বই এবং ২০ জানুয়ারি মাধ্যমিকের বাকি সব বই বিতরণ করার ব্যাপারে আশাবাদী এনসিটিবি।

বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ হয়নি প্রাথমিকের শিক্ষকদের

বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ হয়নি প্রাথমিকের শিক্ষকদের

প্রাথমিকের সব শিক্ষকের বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ হয়নি এখনও। অথচ জানুয়ারিতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে শুরু হচ্ছে নতুন শিক্ষাক্রম।